চট্টগ্রামে নির্মীয়মান দেশের প্রথম 'ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার'
০০চট্টগ্রাম অফিস , ডিসেম্বর ৩১, ২০১০
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে দেশের প্রথম বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র (ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার)। প্রকল্পের প্রথম পর্বের কাজ শেষ পর্যায়ে। একুশতলা ভবনের ৯মতলার কাজ শেষ হতে চলেছে। যথাসময়েই শেষ হবে এই কেন্দ্রের প্রথম পর্বের নির্মাণ কাজ।
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের একই ছাদের নিচে সমাবেশ ঘটিয়ে দেশের বিকাশমান অর্থনীতি ও ক্রমবর্ধমান জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম চেম্বার নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করছে এই বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র।
চেম্বারের নেতারা আশা করছেন ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে আঞ্চলিক ও বিশ্ববাণিজ্যে সফল অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে বাণিজ্যটি কেন্দ্র এই অঞ্চলের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে এক নব দিগন্তের সূচনা করবে।
দেশের মহাবন্দর নগরী চট্টগ্রামকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রিজিওনাল বিজনেস হিসাবে গড়ে তোলার পাশাপাশি এই প্রকল্প বৈশ্বিক বাণিজ্যে চট্টগ্রামসহ দেশের ইমেজকে আরও সুদৃঢ় করবে বলেও তারা মনে করেন।
ইতোমধ্যে এ বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র নিউইয়র্ক ভিত্তিক ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়েছে। শুরু হয়েছে স্পেস বরাদ্দ ও বিপণন কার্যক্রম ।
কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এএসএম নাসিরউদ্দিন চৌধুরী ইত্তেফাককে জানান, ৯ম তলার কাজ চলছে। প্রথম পর্যায়ে নয়তলা পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে। এই পর্বের কাজ পুরোপুরি শেষ হতে আরও দুই বছর সময় লাগবে।
তিনি জানান, চট্টগ্রাম নগরীর অন্যতম সুউচ্চ এ ভবনটিতে থাকছে চার তারকা হোটেল, আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশান হল, কনফারেন্স সেন্টার, স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্র, অত্যাধুনিক সুবিধাসম্বলিত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ক্লাব, কার পার্কিংয়ের জন্য তিনটি বেজমেন্ট, মিডিয়া ও ভাষা সেন্টার, আইটি জোন, শপিং মল, অফিস বস্নক, দেশী-বিদেশী ব্যাংক, বীমা বস্নক, ফুড কোট, সুইমিংপুল, হেলিপ্যাডসহ অত্যাধুনিক সকল সুযোগ- সুবিধা।
আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকার ৩.৭৪৪ বিঘা জমিতে ১৪১.৭৩ কোটি টাকায় এই কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের তদারকিতে একুশতলা দৃষ্টিনন্দন এই ভবনের নকশা করেছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কনকর্ড আর্কিটেক্টস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।
Daily Ittefaq
দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের একই ছাদের নিচে সমাবেশ ঘটিয়ে দেশের বিকাশমান অর্থনীতি ও ক্রমবর্ধমান জনশক্তিকে কাজে লাগিয়ে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম চেম্বার নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করছে এই বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র।
চেম্বারের নেতারা আশা করছেন ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে আঞ্চলিক ও বিশ্ববাণিজ্যে সফল অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে বাণিজ্যটি কেন্দ্র এই অঞ্চলের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হিসাবে এক নব দিগন্তের সূচনা করবে।
দেশের মহাবন্দর নগরী চট্টগ্রামকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রিজিওনাল বিজনেস হিসাবে গড়ে তোলার পাশাপাশি এই প্রকল্প বৈশ্বিক বাণিজ্যে চট্টগ্রামসহ দেশের ইমেজকে আরও সুদৃঢ় করবে বলেও তারা মনে করেন।
ইতোমধ্যে এ বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র নিউইয়র্ক ভিত্তিক ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়েছে। শুরু হয়েছে স্পেস বরাদ্দ ও বিপণন কার্যক্রম ।
কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী এএসএম নাসিরউদ্দিন চৌধুরী ইত্তেফাককে জানান, ৯ম তলার কাজ চলছে। প্রথম পর্যায়ে নয়তলা পর্যন্ত নির্মাণ করা হবে। এই পর্বের কাজ পুরোপুরি শেষ হতে আরও দুই বছর সময় লাগবে।
তিনি জানান, চট্টগ্রাম নগরীর অন্যতম সুউচ্চ এ ভবনটিতে থাকছে চার তারকা হোটেল, আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশান হল, কনফারেন্স সেন্টার, স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রদর্শনী কেন্দ্র, অত্যাধুনিক সুবিধাসম্বলিত ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ক্লাব, কার পার্কিংয়ের জন্য তিনটি বেজমেন্ট, মিডিয়া ও ভাষা সেন্টার, আইটি জোন, শপিং মল, অফিস বস্নক, দেশী-বিদেশী ব্যাংক, বীমা বস্নক, ফুড কোট, সুইমিংপুল, হেলিপ্যাডসহ অত্যাধুনিক সকল সুযোগ- সুবিধা।
আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকার ৩.৭৪৪ বিঘা জমিতে ১৪১.৭৩ কোটি টাকায় এই কেন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের তদারকিতে একুশতলা দৃষ্টিনন্দন এই ভবনের নকশা করেছে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কনকর্ড আর্কিটেক্টস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।
Daily Ittefaq
No comments:
Post a Comment