গিরগিটি
আছে নানা প্রজাতির। তার মধ্যে কয়েকটি প্রজাতি আবার কৌশল করে উড়ে বেড়াতে
পারে। প্রাণিজগতে এমন অনেক প্রাণীই আছে যারা ডানা ছাড়াই উড়তে পারে। এমন
কয়েকটি প্রাণী নিয়ে লিখেছেন মোস্তাক চৌধুরী
সাপ : সাপ হচ্ছে সরীসৃপ প্রাণী। বুকে ভর দিয়ে চলাফেরা করে এই প্রাণীটি। আবার পৃথিবীতে এমন প্রজাতির সাপ আছে যারা বাতাসে ভেসে পথ পাড়ি দিতে পারে। এই সাপদের বলা হয়ে থাকে-উড়ুক্কু সাপ। এই উড়–ক্কু সাপ বিশেষ এক কৌশল অবলম্বন করে বাতাসে ভেসে থাকার জন্য। শিকার ধরার জন্য অথবা এক গাছ থেকে অন্য গাছে উড়ে যাওয়ার জন্যই প্রধানত এসব উড়–ক্কু সাপ বাতাসে ভেসে বেড়ানোর কৌশল অবলম্বন করে। তাদের শারীরিক গঠনও একটু আলাদা ধরনের। একটু ব্যতিক্রমী! আর তা ব্যবহার করে এসব সাপরা নিজের শরীরটাকে প্রথমে একেবারে কুঁচকে ফেলে তারপর লেজের শেষ মাথা দিয়ে বিশেষভাবে অনেক জোরে মাটিতে ধাক্কা দেয়। সেই ধাক্কায় যে গতি উৎপন্ন হয় তা ব্যবহার করেই এরা মাথাটাকে শূণ্যের দিকে দিয়ে শরীরের ভর টেনে নেয় সামনের দিকে। গায়ের ওজন হালকা হওয়ায় এরা বেশ অনেক দূর পর্যন্তই ভেসে যেতে পারে।
গিরগিটি : গিরগিটি আছে নানা প্রজাতির। তার মধ্যে কয়েকটি প্রজাতি আবার কৌশল করে ভেসে মানে উড়ে বেড়াতে পারে। যেসব গিরগিটি ভেসে ভেসে উড়ে বেড়াতে পারে তারা দৈহিকভাবে কিছু বিশেষত্বের অধিকারী। যেসব গিরগিটিরা বাতাসে ভেসে বেড়ায় তাদের শরীরের দুই পাশে থাকে একটু বাড়তি চামড়া। এই চামড়া অনেকটা পাখির ডানার মতো কাজে দেয়। এই চামড়া আবার গিরগিটিরা ভাঁজ করে লুকিয়ে রাখতে পারে তাদের শরীরের দু’পাশে।
ব্যাঙ : ব্যাঙ আছে নানা প্রজাতির। তার মধ্যে একটা প্রজাতি হচ্ছে ‘গেছো ব্যাঙ’, গাছে গাছেই থাকে আরকি! এই গেছো ব্যাঙরা আসলে থাকে ঝোপে-ঝাড়ে, বনে-বাদাড়ে, গাছে গাছে। এরা কিছু বিশেষ ধরনের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়। অন্যান্য ব্যাঙের চাইতে দেখতে এরা অবশ্য একটু কমই বেঢপ আকৃতির হয়। এদের হাত-পা একটু বেশিই লম্বা লম্বা ধরনের আর সেই লম্বা লম্বা হাত-পায়ের সাহায্যে সে ধাক্কা দিয়ে উঠে পড়ে শূন্যে। বাতাসে ভেসে সে এভাবে পাড়ি দিতে পারে অনেকটা পথ। তারপর আবার যেখানে খুশি সেখানে নেমে আসতে পারে মাটিতে।
লেমু : লেমুর আসলে বানর প্রজাতির প্রাণী। তবে এর শরীরের গঠনের কারণে তাকে দেখায় বানর থেকে পুরোপুরিই আলাদা। লেমুরের হাত-পা চারটা আর লেজ একটা। তবে ব্যতিক্রমটা হচ্ছে তার কানের নিচ থেকে ছড়িয়ে দু’হাতের কব্জি আর দুই পায়ের গোড়ালি হয়ে লেজের আগা পর্যন্ত একটু বিশাল চামড়া জোড়া দেয়া আছে। আর এর কারণেই সে বাতাসে ভেসে থাকতে পারে অনেকটা পাখির মতোই। লেমুর থাকে গাছে গাছে। উঁচু উঁচু গাছ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে সে নিজের হাত-পা লেজ সব ছড়িয়ে দেয়। আর তখন যে চামড়াটা দিয়ে এসব যুক্ত থাকে সেই চামড়াটা যায় ছড়িয়ে। লেমুর তখন হয়ে যায় একটা লোমওয়ালা ঘুড়ির মতো।
কাঠবিড়ালি : কাঠবিড়ালি বিড়াল প্রজাতির প্রাণী হলেও এদের শরীরের গঠন একেবারেই ভিন্ন এবং এদের বসবাস গাছে। কাঠবিড়ালির লেজ তার শরীরের চাইতে বড় এবং লোমশ। এমন কিছু কাঠবিড়ালি আছে যারা বাতাসে ভাসতে পারে। আর এ ক্ষমতা তারা এগাছ থেকে ওগাছে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করে। এ জন্য কাঠবিড়ালিরা কোনো গাছের উঁচু ডাল থেকে লাফিয়ে শূন্যে ভাসতে থাকে।
সাপ : সাপ হচ্ছে সরীসৃপ প্রাণী। বুকে ভর দিয়ে চলাফেরা করে এই প্রাণীটি। আবার পৃথিবীতে এমন প্রজাতির সাপ আছে যারা বাতাসে ভেসে পথ পাড়ি দিতে পারে। এই সাপদের বলা হয়ে থাকে-উড়ুক্কু সাপ। এই উড়–ক্কু সাপ বিশেষ এক কৌশল অবলম্বন করে বাতাসে ভেসে থাকার জন্য। শিকার ধরার জন্য অথবা এক গাছ থেকে অন্য গাছে উড়ে যাওয়ার জন্যই প্রধানত এসব উড়–ক্কু সাপ বাতাসে ভেসে বেড়ানোর কৌশল অবলম্বন করে। তাদের শারীরিক গঠনও একটু আলাদা ধরনের। একটু ব্যতিক্রমী! আর তা ব্যবহার করে এসব সাপরা নিজের শরীরটাকে প্রথমে একেবারে কুঁচকে ফেলে তারপর লেজের শেষ মাথা দিয়ে বিশেষভাবে অনেক জোরে মাটিতে ধাক্কা দেয়। সেই ধাক্কায় যে গতি উৎপন্ন হয় তা ব্যবহার করেই এরা মাথাটাকে শূণ্যের দিকে দিয়ে শরীরের ভর টেনে নেয় সামনের দিকে। গায়ের ওজন হালকা হওয়ায় এরা বেশ অনেক দূর পর্যন্তই ভেসে যেতে পারে।
গিরগিটি : গিরগিটি আছে নানা প্রজাতির। তার মধ্যে কয়েকটি প্রজাতি আবার কৌশল করে ভেসে মানে উড়ে বেড়াতে পারে। যেসব গিরগিটি ভেসে ভেসে উড়ে বেড়াতে পারে তারা দৈহিকভাবে কিছু বিশেষত্বের অধিকারী। যেসব গিরগিটিরা বাতাসে ভেসে বেড়ায় তাদের শরীরের দুই পাশে থাকে একটু বাড়তি চামড়া। এই চামড়া অনেকটা পাখির ডানার মতো কাজে দেয়। এই চামড়া আবার গিরগিটিরা ভাঁজ করে লুকিয়ে রাখতে পারে তাদের শরীরের দু’পাশে।
ব্যাঙ : ব্যাঙ আছে নানা প্রজাতির। তার মধ্যে একটা প্রজাতি হচ্ছে ‘গেছো ব্যাঙ’, গাছে গাছেই থাকে আরকি! এই গেছো ব্যাঙরা আসলে থাকে ঝোপে-ঝাড়ে, বনে-বাদাড়ে, গাছে গাছে। এরা কিছু বিশেষ ধরনের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়। অন্যান্য ব্যাঙের চাইতে দেখতে এরা অবশ্য একটু কমই বেঢপ আকৃতির হয়। এদের হাত-পা একটু বেশিই লম্বা লম্বা ধরনের আর সেই লম্বা লম্বা হাত-পায়ের সাহায্যে সে ধাক্কা দিয়ে উঠে পড়ে শূন্যে। বাতাসে ভেসে সে এভাবে পাড়ি দিতে পারে অনেকটা পথ। তারপর আবার যেখানে খুশি সেখানে নেমে আসতে পারে মাটিতে।
লেমু : লেমুর আসলে বানর প্রজাতির প্রাণী। তবে এর শরীরের গঠনের কারণে তাকে দেখায় বানর থেকে পুরোপুরিই আলাদা। লেমুরের হাত-পা চারটা আর লেজ একটা। তবে ব্যতিক্রমটা হচ্ছে তার কানের নিচ থেকে ছড়িয়ে দু’হাতের কব্জি আর দুই পায়ের গোড়ালি হয়ে লেজের আগা পর্যন্ত একটু বিশাল চামড়া জোড়া দেয়া আছে। আর এর কারণেই সে বাতাসে ভেসে থাকতে পারে অনেকটা পাখির মতোই। লেমুর থাকে গাছে গাছে। উঁচু উঁচু গাছ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে সে নিজের হাত-পা লেজ সব ছড়িয়ে দেয়। আর তখন যে চামড়াটা দিয়ে এসব যুক্ত থাকে সেই চামড়াটা যায় ছড়িয়ে। লেমুর তখন হয়ে যায় একটা লোমওয়ালা ঘুড়ির মতো।
কাঠবিড়ালি : কাঠবিড়ালি বিড়াল প্রজাতির প্রাণী হলেও এদের শরীরের গঠন একেবারেই ভিন্ন এবং এদের বসবাস গাছে। কাঠবিড়ালির লেজ তার শরীরের চাইতে বড় এবং লোমশ। এমন কিছু কাঠবিড়ালি আছে যারা বাতাসে ভাসতে পারে। আর এ ক্ষমতা তারা এগাছ থেকে ওগাছে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করে। এ জন্য কাঠবিড়ালিরা কোনো গাছের উঁচু ডাল থেকে লাফিয়ে শূন্যে ভাসতে থাকে।
No comments:
Post a Comment